কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কি খেলে শরীরের ব্যথা কমেকলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে এখানে এসেছেন তাই না? কলা একটি খুব শক্তিশালী এবং পুষ্টিকর ফল। এটি যেমন শরীরে প্রচুর শক্তি যোগায় তেমন এর আরো বিভিন্ন উপকার রয়েছে। যেহেতু, এই কলার ভিতরে অনেক পরিমাণে ক্যালরী রয়েছে। 

কলা-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

কলা খাওয়ার একাধিক নিয়ম রয়েছে। পাকা ও কাঁচা কলার বিভিন্ন পুষ্টিগুণ ও উপকার রয়েছে। গর্ভাবস্থায় কলার ও নানান উপকার রয়েছে। তো চলুন জেনে নিই কলা সংক্রান্ত বিষয়গুলো।

পেজ সূচীপত্রঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো জানুন

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ব্যাপারটি আলোকপাত করছি। প্রথমে কলার উপকারিতা বর্ণনা করছি। কলায় রয়েছে পটাশিয়া, ম্যাঙ্গানিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং নানা ভিটামিন যেমন ভিটামিন বি-৬, ভিটামিন সি ইত্যাদি। আরো  এ রকম রয়েছে একাধিক পুষ্টি সমৃদ্ধ সব উপাদান। কলায় থাকা পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রের সমস্যা দূর করে। আর কলার ফাইবার হজমে ভূমিকা রাখে। 

আবার পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কলায় যে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা দৈহিক এনার্জি বা শক্তি বাড়ায়। কলার ভিটামিন বি-৬ মস্তিষ্কের উন্নয়ন করে এবং মেন্টাল চাপ কমায়। কলায় ফাইবারের চেয়ে ক্যালোরি বেশি থাকায় শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। ত্বক সুস্থ রাখতে ভূমিকা রাখে যেহেতু এতে রয়েছে ভিটামিন সি। আবার এতে রয়েছে ভিটামিন এ যা চোখের দৃষ্টি উন্নত ও প্রখর রাখে। কলায় থাকা ম্যানঙ্গানিজ হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়।

কলা খাওয়ার অপকারিতাগুলো লিখছি। কলায় যে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি এবং একাধিক ভিটামিন থাকায় অনেকের মাথা ব্যথা হতে পারে। কিছু লোকের কলায় অ্যালার্জি হতে পারে কারণ এতে নানা পুষ্টি রয়েছে এবং একেক পুষ্টিতে একেক জনের এলার্জি হয়। কলায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হতে পারে কারণ কলার প্রচুর শর্করা থাকা। কলা বেশি খেলে পেট ফেঁপে গ্যাস এবং বমি বমি ভাব হতে পারে।

কলা খেলে উপকারের পাশাপাশি কিছু ক্ষতি বা অপকার রয়েছে যেগুলো আমি কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ব্যাপারদ্বয় আলোচনা করতে বলেছি। তাই নিয়মিত কলা খেয়ে উপকারগুলো উপভোগ করুন এবং অপকারগুলো থেকে বেঁচে থাকুন! ওকেই?

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে এখন লিখছি। কলায় রয়েছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম যা পেশিগুলোকে শিথিল করে। এবং কলায় থাকা ট্রিপটোফ্যান ঘুম নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন মেলাটোনিনে ট্রান্সফার হয়। ফলে এ দুটি উপাদান ঘুম উন্নয়নে অত্যন্ত আরামদায়ক ঘুম প্রদান করে। 

রাতে ব্যায়াম করার পর কলা খেলে কলায় থাকা পটাশিয়াম পেশী শক্তি উন্নত করে। আবার এই পটাশিয়াম ইলেক্টোলাইটের মাধ্যমে শরীরের সব পুষ্টিকে সমভাবে বন্টন করে তথা ভারসাম্য বজায় রাখে। উল্লেখ্য যে ইলেক্টোলাইট হচ্ছে এমন একটি শারীরিক শক্তি যা শরীরের ব্যাপারগুলোকে সমানভাবে শরীরের যেখানে যতটুকু লাগে তা পাঠিয়ে দেয়।

রাতে কলা খেলে এর প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ শরীরের হজম ক্রিয়ায় সাহায্য করে। এই জন্য খুব সহজভাবে মলত্যাগ হয়ে যায় বুঝায় যাবে না। তারমানে রাতে কলা খাওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে দেয়।

রাতে কলা হচ্ছে ভারসাম্যপূর্ণ খাবার যেটি কয়েকটি খেয়ে নিলে শরীরের যেখানে যা দরকার তা পৌঁছে দেয় এবং ক্ষুধা কমিয়ে দেয়। আর শরীরের রক্ত ও চিনির ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে যেহেতু এতে রয়েছে পর্যাপ্ত উপকারী ন্যাচারাল কার্বোহাড্রেট।

কলা খুশি এবং তৃপ্তির অনুভূতি বৃদ্ধি করে কারণ টি হচ্ছে কলায় থাকা ট্রিপটোফ্যান যা সেরোটনিনে রুপান্তর হয়। আর অবশেষে নিউরোট্রান্সমিটার এর মাধ্যমে মানব মনে খুশি ও আনন্দের উদ্রেক হয়। উল্লেখ্য যে নিউরোট্রান্সমিটার হচ্ছে নিউরন বা মস্তিষ্কের একটি একক যা মনে দুঃখ, বেদনা, খুশি, আবেগ ইত্যাদির অনুভূতি সৃষ্টি করে।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা এখন লিখছি। সকালে কলা খাওয়া একটা হেলথি হ্যাবিট বা স্বাস্থ্যকর অভ্যাস। কলা সবাই পছন্দ না করতেও পারে, কারণ এটি ব্যক্তিগত চয়েস হতে পারে। তবে যে খেতে পারবে তার স্বাস্থ্যসম্মত বিভিন্ন উপকার হয়ে থাকে। যেমন দীর্ঘ সময় ধরে সতেজ রাখে কারণ এর ভিতরে শর্করার খুব ভালো উৎস রয়েছে। ব্যায়াম করে কলা খেলে দ্রুত শক্তি চলে আসে শরীরে। 

আবার ব্যায়াম এর আগে সকালে কলা খেলে খুব ভালো দেহে এনার্জি যোগান হয়। হজমশক্তি উন্নীত করে এবং পরিপাকতন্ত্রে সুস্থ ও উপযোগী ব্যাকটেরিয়া বজায় থাকে। মেজাজ স্থির রাখে। ব্লাড প্রেসার ও ওযন নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং পুষ্টির অভাব থাকে না। কারণ এতে রয়েছে পটাশিয়াম যার রাসায়নিক সংকেত K (কে)। ফাইবার ও ভালো শর্করার ও গুড সোর্স।

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে লিখছি। কাঁচা কলায় উপকারী ও স্বাস্থ্যকর নিউট্রিশন বা পুষ্টি রয়েছে। যেমন এতে রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি৬ ইত্যাদি যেগুলো মা ও ভ্রুণ উভয়ের জন্য খুব ইম্পোর্ট্যান্ট। 

কাঁচা ব্যানানায় উন্নয়নশীল ফাইবার থাকায় এটি পাঁচক ক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ মায়েদের বাচ্চা পেটে থাকলে খাবার হজমে সমস্যা তৈরী হয়ে থাকে। ফলে গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য সচারচর দেখা যায়। কাজেই গর্ভাবস্থায় কলা খুব একটি ফুড মায়েদের জন্য।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাঁচা কলা সুক্ষ্ম ভূমিকা রাখে। গর্ভে বাচ্চা থাকা অবস্থায় গর্ভবতীদের রক্ত উঠা নামা করে মানে ব্লাড প্রেসার অস্বাভাবিক হয়ে যায়। তো এই রক্তচাপ স্বাভাবিক না হলে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা দেখা দেয়। তাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাঁচা কলা ফলের মাঝে অন্যতম। 

তা ছাড়া কাঁচা খেলে গর্ভবতী মায়েরদের মর্নিং সিকনেস দূর করে, শরীরে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি গিফট করে এবং দেহের চামড়ার জন্য ভালো উৎস হয়ে হয়ে যায়। কারণ কাঁচা কলায় রয়েছে পর্যায়ক্রমে ভিটামিন৬, স্বাস্থ্যকর শর্করা এবং প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। আবার এর দ্বারা ওজন কন্ট্রোল করে, গর্ভবতী নারীদের ওজন অ্যাবনর্মাল হয়ে যায়, আর এক্ষেত্রে কাঁচা কলা ব্লাডপ্রেসার নরমাল রাখে।

পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম

পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম এখন বলছি। কলা দৈনিক ১-২ টা খাওয়া স্বাস্থ্যকর হবে আপনার শরীরের জন্য। আপনার শরীরের সুস্থতা এবং অসুস্থতা ব্যাপারগুলো লক্ষ্য রেখে পাকা কলা খেতে হবে। শরীর স্বাস্থ্যবান হলে সেটা ফিট ও আজীবন সুস্থ রাখতে প্রতিদিন ১, ২, ৩ বা ৪ টি খেতে পারবেন। বিশেষকরে কিডনি রোগ, হৃদরোগ, ফুসফুস রোগ ইত্যাদি থাকলে কতটুকু কলা খেতে হবে তা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে খাওয়া উচিত। বিশেষ করে পাকা কলা যেকোনো সময় খাওয়া যায় যেমন সকালে, রাতে এবং ব্যায়ামের ক্ষেত্রে আগে পরে যেকোনো সময় খাওয়া যায়। 

কলা ছাড়িয়ে সাথে সাথে খাওয়া যায় এবং ফ্রিজে রেখে অন্য সময়ও খাওয়া যায়। আবার ফ্রিজে কলা রেখে পরবর্তীতে খাওয়া যায়। পাকা কলা যেমন শুধু শুধু খাওয়া যায় আবার দই এবং ওটমিল এর সাথে খাওয়া যায়। আবার পাকা কলা দিয়ে কেক, রুটি ইত্যাদি বানিয়ে খাওয়া যায় পাশাপাশি দুধ ও কলা এবং ভাত বা অন্য কিছু এক সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাকা কলায় প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে তাই যেকোনো সময় দুর্বলতা লাগলে পাকা কলা খেলে শরীরে অন্যার্জি ফিল হবে।

কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা আমি ইতিমধ্যেই উল্লেখ করেছি যদিও সেগুলো গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে বলেছি। তো শুধু সন্তান সম্ভাব্য মায়েরা নয় বরং যেকোনো সাধারণ মানুষ যেমন পুরুষ, স্ত্রী, শিশু সব বয়সের মানুষেরা খেতে পারবে কাঁচা কলা। তবে কাঁচা কলা ও পাকা কলা উভয় কলায় পটাশিয়াম, ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, এবং বৈচিত্রময় ভিটামিন ও অন্যান্য একাধিক পুষ্টি উপাদিন বিদ্যমান রয়েছে।

কাঁচা কলা বিশেষতঃ রান্না করে সুস্বাদু খাওয়া যায়। কাঁচা কলার তরকারী সুস্থ অবস্থায় খাওয়া যায় আবার অসুস্থ হলে বিশেষ করে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খান, ফুড পয়জোনিং বা পেটের যেকোনা ট্রাবল হলে এবং জ্বর, সর্দি ইত্যাদি হলে খাওয়া যায়। এটি যেমন সাধারণ মানুষ জানে সাথে সাথে ডাক্তারেরাও খেতে বলে। বর্তমানে ওজন নিয়ে ব্যাপক সমস্যা সুতরাং এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে করে এ কথা খেয়াল রাখতে হবে।

কলা খাওয়ার সঠিক সময়

কলা খাওয়ার সঠিক সময় নিয়ে বলছি। কলা খাওয়ার সময়টা প্রত্যেকের রুচি, পছন্দ এবং চাহিদার উপর নির্ভর করে। তবে সঠিক সময় টা নিজেদের বের করে খেতে হবে। তো চলুন জেনে নিই সময় কখন ব্যাপারটি। সকালের নাস্তা হিসাবে খেতে পারেন। ব্যায়ামের আগে ও পরে এবং মাঝে ও খেতে পারেন। লং জার্নি তে কলা খাওয়া যায়। শক্ত খাবারের ঠিক পর পরে খেতে পারেন হজম ভালো হবে। পেট খারাপ হলেও খেতে পারেন কারণ এর ভিতরের পটাশিয়াম ভারসাম্যতা ঠিক করে দেবে। আবার মানসিক সমস্যা হলে কলা খেতে পারেন কারণ এটির দ্বারা একটা পর্যায়ে আনন্দদায়ক হরমোন সেরোটোনিন এর মাধ্যমে মেন্টালিটি এবং মেজাজ উন্নত হয়ে যায়। 

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে এখন উল্লেখ করছি। নিয়মিত কলা খেলে যে উপকারগুলো হবে তা নিচে বর্ণনা করছি। 

  1. হাড়ের অবস্থা পাওয়ারফুল বা শক্ত করে। এটি ভিটামিন এ এর জন্য।
  2. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি ভিটামিন সি এর জন্য।
  3. ত্বকের জন্য উন্নয়নশীল। এটি ও ভিটামিন সি এর জন্য
  4. দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি শর্করার কারণে।
  5. পুষ্টির অভাব পূরণ করে। এটি ম্যাঙ্গানিজ ও ভিটামিন সি ও অন্যান্য কারণে।
  6. ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি অল্প ক্যালোরি ও প্রচুর ফাইবারের জন্য
  7. মেজাজ ফুরফুরা করে। এটি ট্রিপটোফ্যান এর জন্য
  8. মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। এটি ভিটামিন বি৬ এর জন্য
  9. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি পটাশিয়ামের জন্য
  10. হজমক্তি উন্নয়নে ভূমিকা রাখে ইত্যাদি। এটি ফাইবারের জন্য।

কলার ক্ষতিকর দিক

কলার ক্ষতিকর দিকগুলো এখন উল্লেখ করছি। অতিরিক্ত পটাশিয়াম থাকায় কলা খেলে কিডনি রোগীদের সমস্যা হতে পারে। যাদের মাইগ্রেন বা আধ কপালি রয়েছে তারা খাদ্য তালিকা থেকে কলা কে দূরে রাখলে মাইগ্রেনের সমস্যা আরাম হতে পারে। এক্ষেত্রে কলা খাদ্য তালিকায় রাখলে মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়াতে পারে। কারো কলায় অ্যালার্জি যেমন শ্বাসকষ্ট , ফোলাভাব এবং চুলকানি ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা থাকায় এটি ওজন ও বৃদ্ধি করতে পারে অতিরিক্ত খেলে। তাই মনে রাখতে হবে যেহেতু প্রত্যেকের শরীর আলাদা আলাদা, এক্ষেত্রে কলা খেলে আপনার কি সমস্যা হচ্ছে সেটা নির্ণয় করে কলা খান এবং এড়িয়ে চলুন। তাহলে আপনার শরীর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বেঁচে থাকবে এবং আপনিও সুস্থ থাকতে পারবেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেছি এই ব্লগটির মাঝে। প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে কলা খাওয়ার উপকার এবং অপকার বিষয়গুলো সম্পর্কে আইডিয়া পেয়েছেন বলে আমরা মনে করছি। সর্বোপরি, কলা একটা স্বাস্থ্যকর খাবার যেটা বেশিরভাগ লোকেদের জন্য উপকারী এবং উপভোগ্য। আপনার কোন স্বাস্থ্য সমস্যা না থাকলে স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে বেশি বেশি কলা খেতে পারেন। আরো এ রকম উপকারী ব্লগ পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটির সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url