শর্ট পিচ ক্রিকেট খেলার নিয়ম - T20 ক্রিকেট খেলার নিয়মাবলী
শরীরচর্চা ও খেলাধুলার উপকারিতাশর্ট পিচ ক্রিকেট খেলার নিয়ম বিষয়টি জানার জন্য এখানে এসেছেন তাই না প্রিয় খেলা আগ্রহী? খেলা আসলে মানুষের মানসিক শান্তির খোরাক। খেলা খেল্লে খেলায় মনোযোগ এমনি চলে আসে কারণ খেলা খুব আকর্ষণকারী। খেলা মনের দুঃখ যন্ত্রণা ভূলিয়ে দেয়।
শর্ট পিচ ক্রিকেট খেলার নিয়ম
শর্ট পিচ ক্রিকেট খেলার নিয়ম সম্পর্কে লিখছি। শর্ট পিচ মানে ক্রিকেটের ছোট ক্রিজে অনুষ্ঠিত খেলা। এটি ক্রিকেটের একটি রুপ। যদিও এই শর্ট পিচ খেলাটা বড় লং ক্রিজে খেলার চেয়ে একটু পার্থক্য রয়েছে। শর্ট পিচ খেলা ছোট পরিসরে একটা ক্রিকেট খেলা। এখানে ক্রিকেটের প্রায় সব নিয়মের সাথে মিল রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে তারতম্য রয়েছে যা নিচে সুষ্পষ্টভাবে আলোকপাত করছি।
শর্ট পিচ খেলা সাধারণত শিশু ও কিশোরদের মাঝে পপুলার। খুব উত্তেজনাপূর্ণতার সাথে খেলাটি আজকাল যুবকদের মাঝে প্রচলিত হয়েছে। শুধু তাই নয় জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরা সময় পেলেই মজা করে শর্ট পিচ খেলাটি খেলে। লং খেলা এবং শর্ট খেলাটির মাঝে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পার্থক্য রয়েছে। নিম্নে প্রথমতঃ শর্ট পিচ ক্রিকেট খেলার নিয়মটি এরপর বাকী ব্যাপারগুলো বলব।
এই খেলায় খেলোয়াড় থাকে সাধারণত বা বেশিরভাগ ৬জন বা ৮জন। ২টা টিম থাকে প্রত্যেকটাতে ৬জন করে ১২জন বা ৮জন করে ১৬জন। ব্যাট করার ক্ষেত্রে ৮জন খেলোয়াড়ের ভিতর একজন ব্যাট করে আর বাকী ৭জন বসে থাকে। আর বোলিং এবং ফিল্ডিং করার ক্ষেত্রে ৭জন ফিল্ডিং করে এবং একজন বোলিং করে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি - বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হাডুডু
শর্ট পিচ ক্রিকেট খেলাটি ছোট মাঠে হয়ে থাকে। মাঠের দৈর্ঘ্য ২০ থেকে ২৫ গজ হয় এবং প্রস্থ ১০ থেকে ১৫ গজ হয়ে থাকে। আর পিচের দীর্ঘতা হয়ে থাকে ২২ গজ। যারা ব্যাটিং করে তারা রান করার চেষ্টা করে থাকে এবং যতটা সম্ভব ট্রাই করে একটা সর্বোচ্চ রান করার। আর বোলিংরা চেষ্টা করে যতটা কম রানে আটকানো যায়। এ ক্ষেত্রে রান হয় জাস্ট ফোর এর মাধ্যমে। শর্ট পিচে ৬ মারলে আউট হয়ে যায়।
আর এই শর্ট পিচ খেলায় কোনো ওয়াইড বা নো বলে রান হয় না। তবে জায়গা ভেদে খেলার নিয়মগুলো চেঞ্জ হয়ে যায়। কোনো জায়গায় ১১টি করে খেলোয়াড় করে। আর মাঠ টিকে সার্কেল বা গোল করে ফিল্ডাররা ফিল্ডিং করে এবং একজন ব্যাটিং করে। আবার কোনো জায়গায় দু'জন ব্যাটিংকে নামিয়ে দেয় মাঠে একজন স্ট্রাইকে আর একজন নন স্ট্রাইকে।
এখানে সিংগেল রান ও আছে। আবার ওয়াইড এবং নো বল ও থাকে। আবার কোনো জায়গাতে ওয়াইড এবং নো থাকে না। আর স্ট্রাইকার ব্যাটিং এর ৬ বল খেলা হলে নন স্ট্রাইকার স্ট্রাইকে যায়। আর কেউ আউট হলে আরেকজন মাঠে নামে। আর দুই জন ব্যাটিং দৌড়ে জায়গা পাল্টালে এক রান বলে বিবেচিত হয়। আর বলটিকে মেরে সীমানা ছাড়া করলে সেটি চারে পরিণত হয়।
শর্ট পিচে ৪ রান টাই হায়েস্ট শর্ট। যার যত চার তার তত বেশি রান হবে। আর বলার বোলিং করলে স্টাম্প ভেঙ্গে ফেললে সেটি আউট হিসাবে পরিগণিত হয়। স্টাম্প বলতে ব্যাটিং এর পিছনে ৩ টা শক্ত লাঠির মত শক্ত দন্ড পুঁতে রাখা হয় সেটি। সেই স্টাম্পে বোলার বল আঘাত করলে প্লেয়ার আউট হয়ে যায়। আবার ব্যাটারের স্টাম্পের পিছনে স্টাম্পের থেকে ব্যাট সমপরিমাণ দাগ আছে সেই দাগের বাইরে ব্যাটার চলে আসলে আর স্টাম্পের পিছনে যে দাড়িয়ে প্লেয়ার স্টাম্প ভেঙ্গে ফেললে সেটিও আউট হয়ে যায় ব্যাটার।
আবার ব্যাটার রান নেওয়ার জন্য জায়গা বদলানোর সময় স্টাম্প ভেঙ্গে দেওয়া হলে সেটি রান আউট হিসাবে পরিণত হয়। আরেকটি বিষয় হলো যে আমরা স্টাম্প বলছি এটার আরেকটি নাম হচ্ছে উইকেট। কিন্তু আমরা জানি যে খেলোয়াড় আউট হয় তাকেই উইকেট বলি। হ্যা ঠিক আছে বাট স্টাম্প যতবার ভাঙ্গা হবে ততটা উইকেট চলে যায়।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে এই শর্ট পিচ খেলায় ওভার হয় অন্যান্য ক্রিকেট খেলার মতোই ৬টি বলে। আর যে দল একবার খেলা শেষ করবে অপর দল টার্গেট নিয়ে রান তাড়া করার জন্য মাঠে নেমে পড়ে। এক্ষেত্রে প্রথম দলের চেয়ে বেশি রান করে ফেললে দ্বিতীয় দল বিজয়ী বলে ঘোষিত হয়। আর দ্বিতীয় দল রান চেস বা তাড়া করতে নেমে প্রথম দলের সমান না করতে পারলে প্রথম দল বিজয়ী হয়ে যায়।
T20 ক্রিকেট খেলার নিয়মাবলী
T20 ক্রিকেট খেলার নিয়মাবলী সম্পর্কে লিখছি। এটি ২০ ওভারের খেলা। দুটি দলে খেলাটি হয়। দুটি দলেই ১১জন করে খেলোয়াড় থাকে। আর বল ৬টায় এক ওভার হয়। ২০ ওভারের ক্রিকেট খেলায় একজন ব্যাটিং করে একজন বল করে আর একজন খেলোয়াড় উইকেটের পেছনে থাকে। মানে ফিল্ডারদের ১১জনের মাঝে একজন বোলিং করে, একজন উইকেটের পেছনে থাকে যাকে উইকেট রক্ষক বলে। তাহলে দুইজন গেল আর বাকী ৯ জন ফিল্ডিং করে।
আর ব্যাটিংদের ক্ষেত্রে দুইজন ব্যাটিং করতে নামে বাকী ৯ জন প্যাভিলিওন বা বসে থাকার জায়গায় বসে থাকে। একজন আউট হলে আরেকজন নামে। এভাবে একজন করে আউট হলে বাকী ৯ জন পর্যায়ক্রমে নামে একের পর আরেকজন। এভাবে শেষ পর্যন্ত ১০ জন প্লেয়ার খেলে সর্বোচ্চ রান করার চেষ্টা করে। ১১জন এর ভিতর ১০ জনের কথা বল্লাম এই জন্য যে ১০জন আউট হয় আরেক জন আউট হয়না।
একজন স্ট্রাইকে থেকে যায়। এরপর ফিল্ডে নামে অপর দল এবং টার্গেটিং বা ১ম দলের লক্ষমাত্রা তাড়া করতে নেমে যদি লক্ষ মাত্রায় পৌঁছে যায় তাহলে তাড়া বিজয়ী হয়। আর লক্ষ মাত্রা না টপকাতে পারলে প্রথম দল বিজয় লাভ করে। দ্বিতীয় দল বিজয়ী হলে এটাকে উইকেটে জিতেছে বলা হয়। আর ১ম প্রথম দল বিজয়ী হলে এটাকে রানে জিতেছে বলা হয়।
ক্রিকেট খেলার সরঞ্জাম এর নাম
ক্রিকেট খেলার সরঞ্জাম এর নাম নিয়ে লিখছি। ক্রিকেট খেলায় একাধিক সরঞ্জাম লাগে। যে সমস্ত সরঞ্জাম বা উপাদান প্রয়োজন পড়ে সেগুলো নিম্নে পেশ করছি।
ব্যাটঃ এটি হলো কাঠের তৈরী একটি হাতিয়ার যা দ্বারা ব্যাটার বল মারে।
বলঃ এটি কাঠের তৈরী একটা বল যেটিকে চামড়া দ্বারা বেষ্টন করা হয়। ব্যাট দ্বারা বল মারা হয়।
উইকেটঃ ৩টি স্টাম্পের সমন্বয়কে উইকেট বলা হয়। ক্রিজের উভয় পার্শ্বে ৩ট করে মোট ৬টি স্টাম্প পুঁতা থাকে।
গ্লাভসঃ এটি হাতের একটি আবরণ যা ব্যাটসম্যান অথবা উইকেট রক্ষক পরে থাকে। উইকেট রক্ষক বল ধরার জন্য আর ব্যাটার ব্যাট শক্ত করে ধরার জন্য ব্যবহার করে।
প্যাডঃ ব্যাটসম্যানের শরীর বিশেষকরে পা দ্বয় রক্ষা করার জন্য ব্যবহৃ হয়।
হেলমেটঃ একটি শক্ত টুপি যা মাথা হেফাজত এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
স্কোরবোর্ডঃ এটি একটি ডিভাইস বা যন্ত্র যেটি রান ট্র্যাক করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এছাড়াও আরো কিছু সরঞ্জাম রয়েছে ফিল্ডারদের জন্য সানগ্লাস, ক্যাপ এবং আম্পায়ার যিনি খেলাটি পরিচালনা করতে থাকে তার জন্য মাথার টুপি এবং শরীরের পরনে কোট ইত্যাদি।
ক্রিকেট খেলার নিয়ম pdf
ক্রিকেট খেলার নিয়ম pdf নিয়ে লিখছি। যদিও ইতিমধ্যে আমরা ক্রিকেট খেলার নিয়মগুলো বলার চেষ্টা করেছি। আবারও এখানে সংক্ষেপে লিখছি। ক্রিকেট খেলা একটি দলগত খেলা এটি মোট ১১জন করে ২২ জনের খেলা। যে মাঠে খেলা হয় সেটি সাধারণত ২২ গজ দৈর্ঘ্যের বা ২০ মিটার লেংথ। আর প্রস্থ ১০ গজ বা ৯ পয়েন্ট ১ মিটার উইডথ।
এখানে আসলে রানের জন্য খেলা হয়। যে দল বেশি রান করবে অথবা অপর দলের উইকেট পতনের
জন্য প্রচেষ্টা চালানো হয়। এক্ষেত্রে জয়ী হয় যার রান খেলা শেষে বেশি থাকে। রান
এখানে সিংগেল হয় এটি এক রান, আবার ডাবল বা ২ রান হয়, আবার ৩ রান হয়, আর এই ১, ২,
৩ রান এগুলো দৌড়ে নেওয়া হয়। ৩ রানের বেশি দৌড়ে নেওয়া হয় না। ৪ রান হয় বল ব্যাটার
আঘাত করে সেটি মাঠ ছোঁয়ে বাইরে গেলে। আর ৬ রান হয় বল মাঠের বাইরে মাঠ স্পর্শ না
করে উড়ে গেলে।
ওডিআই ক্রিকেট খেলার নিয়ম
ওডিআই ক্রিকেট খেলার নিয়ম নিয়ে লিখছি। ওডিআই এর ফুল রুপ হলো অন ডে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট। মানে ওডিআই (ODI) খেলাটি মূলত একদিনে খেলা হয়। আবার এটি ৫০ ওভারে খেলা হয়। অর্থাৎ এই খেলাটি দুই দলের ৫০ ওভার করে ১০০ ওভারে খেলা হয়। বাকী সব নিয়ম টি২০ খেলার মতোই অর্থাৎ ১১জন করে ২২ জনে খেলা হয়। এবং মাঠে ২জন খেলা পরিচালনাকারী আম্পায়ার থাকে। আর একজন আম্পায়ার থার্ড আম্পায়ার থাকে মাঠের বাইরে যে টিভিতে ভালোভাবে দেখে সন্দেহপূর্ণ বিষয়গুলো নিরসন করে যদি মাঠের আম্পায়ারের কাছে কোনো বিষয় অস্পষ্ট হয় তাহলে।
ক্রিকেট টাই খেলার নাম
ক্রিকেট টাই খেলার নাম নিয়ে লিখছি। ক্রিকেটে অনেক সময় দু' দলের মাঝে রানে সমান হয়ে যায় ফলে টাই খেলা হয়। টাই খেলাটির নিয়ম হচ্ছে একটি বাড়তি ওভার দেওয়া হয় যেটাকে সুপার ওভার বলা হয়। এই একটি ওভার বা ৬ বলে যে বেশি রান করে সে জয়ী হয়ে থাকে। এখানে জয় হওয়ার জন্য দুই দলই খুব জান প্রাণ দিয়ে ট্রাই করে। এই জন্য এক ওভারে অনেক সময় অনেক বেশি রান হয়। কারণ ৬টা বল আর ১১জন প্লেয়ার সবাই ৬ মারার চেষ্টা করে।
ক্রিকেট খেলার নতুন নিয়ম
ক্রিকেট খেলার নতুন নিয়ম নিয়ম লিখছি। আইসিসি বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল মাঝে মধ্যে ক্রিকেটের কিছু নিয়মের পরিবর্তন করে থাকে। তো বরাবরের মতো এই বছর ২০২৪ সালে কয়েকটি নিয়মের পরিবর্তন করেছে। চলুন নিয়মগুলো জেনে নিই।
১। আগে ক্যাচ আউট হলে নিউ ব্যাটারকে নন স্ট্রাইকে থাকতে হতো আর এখন স্ট্রাইকে থাকবে।
২। আগে বলে লালা ব্যবহার অস্থায়ী ছিল আর এখন স্থায়ী হয়েছে।
৩। আগে টেস্ট এবং ওয়ানডে খেলোয়াড় ব্যাটসম্যান কে ব্যাটে নামার পর প্রথম বল খেলার জন্য ৩ মিনিত সময় দেওয়া হত আর এখন ২ মিনিত দেওয়া হবে।
৪। বর্তমান নিয়ম হচ্ছে ব্যাটার এবং বোলারকে যেকোনো ডেলিভারির জন্য উভয়ের ব্যাট এবং বল পিচের ভিতরে থাকতে হবে বাইরে গেলে সেটি নো বল হিসাবে পরিগণিত হবে। সেটি বোলার এর বল হোক অথবা ব্যাটারের ব্যাট হোক উভয় ক্ষেত্রে।
৫। বোলার বল আরম্ভ করার পর আর ফিল্ডার পরিবর্তনযোগ্য হবেনা ইত্যাদি।
ক্রিকেট খেলার নিয়ম কানুন
ক্রিকেট খেলার নিয়ম কানুন ব্যাপারটি উল্লেখ করছি। ক্রিকেট খেলা টি ১০ খেলা ১০ ওভারে হয়। টি২০ খেলা ২০ ওভারে হয়। ওয়ানডে ৫০ ওভারে হয়ে থাকে। টেস্ট খেলা ৫ দিনে হয়। টেস্টের একদিন ৯০ ওভারে খেলা হয়। ক্রিকেটগুলো দুই জন আম্পায়ারে হয়। একজন আম্পায়ার মাঠের বাইরে থাকে যাকে থার্ড আম্পায়ার বা টিভি আম্পায়ার বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ ব্যাডমিন্টন খেলার উপকারিতা - ব্যাডমিন্টন খেলার নিয়ম
এক ওভার ৬ বলে হয়। বল এক মাঠ স্পর্শ করে মাঠের বাইরে গেলে সেটি ৪ হয়। আর বল মাঠ স্পর্শ না করে মাঠের বাইরে গেলে সেটি ৬ হয়। টি২০ খেলায় ১ম ৬ ওভার পাওয়ার প্লে মানে এই সময় ২ জন প্লেয়ার ৩০ গজ বা ২৭ মিটার বাইরে থাকবে। আর ওয়ানডে ১ থেকে ১০ ওভার এই নিয়মটা প্রযোজ্য হবে ইত্যাদি।
ক্রিকেট খেলার আইন কয়টি
ক্রিকেট খেলার আইন কয়টি সম্পর্কে লিখছি। আইসিসি কর্তৃক ক্রিকেটের খেলার মোট ৫২ টা আইন রয়েছে যেগুলো ১৭ টি অধ্যায় বা চ্যাপ্টারে ভাগ করা আছে। এগুলো বিভিন্ন বিষয়ে যেমন ব্যাট এবং ব্যাটিং এর ব্যাপারে একটি অধ্যায়, বল এবং বোলিং এর একটা অধ্যায়, আউটের একটা অধ্যায়, ইনিংস এবং ম্যাচ এর একটা অধ্যায়, ফিল্ডিং সম্পর্কে অধ্যায়, আম্পায়ারিং সম্পর্কে একটা অধ্যায়, স্কোরিং সম্পর্কে একটা অধ্যায়, খেলার আচরণ সম্পর্কে একটা অধ্যায় এবং থার্ড আম্পায়ার সম্পর্কে অধ্যায় ইত্যাদি।
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url