ভিভো মোবাইল প্রাইস ইন বাংলাদেশডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নিয়ে আর্টিকেলে জানাব। প্রিয় পাঠক,
  ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ডটি নানাবিধ সুবিধা দেয় যেমন ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি, কিস্তি,
  ভ্রমণ এবং শপিং বিল পরিশোধ সহকারে আরো অধিক পরিমাণে লেনদেন। 
  এছাড়াও, আরো অনলাইনে বিভিন্ন রকমের ক্যাশব্যাক, রিওয়ার্ড পয়েন্ট অ্যাডভান্টেজ এবং
  প্রাত্যহিক কেনাকাটায় সাশ্রয় আনতে সহযোগিতা করে। নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ
  করছি। 
ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা পোস্টে সূচীপত্রঃ
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা
  
    ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নিয়ে এখানে লিখছি। প্রিয়
    পাঠক, ডিবিবিএল (DBBL) ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম
    একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক যেটি বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গ্রাহকদের
    প্রদান করে থাকে। পাশাপাশি ডাচ বাংলা ব্যাংকের সেবা গুলো অফলাইন অনলাইন বা
    আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় সন্নিবেশিত এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
  
 
  ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং উন্নত সেবা হল ক্রেডিট
  কার্ডের সুবিধা প্রদান করা। সুপ্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটিতে আমরা
  লিখতে চলেছি ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড এর ক্রেডিট কার্ডের সাড়াজাগানো কিছু সুবিধা
  যেগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে ডাচ বাংলা ব্যাংকের কাস্টমার তথা গ্রাহকদের
  কাছে ছড়িয়ে পড়েছে। তো চলুন না দেরি না করে আমরা সেবাগুলো নিয়ে কথা
  বলি। 
  কার্ড পেতে সহজ আবেদন প্রক্রিয়াঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের ক্রেডিট
  কার্ড পেতে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করতে হবে। আর এই আবেদন প্রক্রিয়াটি আপনি
  অফলাইনে সরাসরি আপনার বাসার নিকটস্থ ব্যাংকের ব্রাঞ্চ বা শাখায় গিয়ে আবেদন বা
  এপ্লিকেশন করতে পারেন। 
  অথবা, আপনি ডিরে ক্ট ডাচ-বাংলা ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশন
  বা আবেদন করতে পারেন।এরপর, যদি আপনার ডকুমেন্টেশন বা কাগজপত্র এবং ক্রেডিট
  কার্ড পাওয়ার যে স্কোর রয়েছে তা ঠিক থাকে তাহলে খুব অল্প সময়ের ভিতরে আপনার
  হাতে ক্রেডিট কার্ডটি চলে আসবে বা আপনি পেয়ে যাবেন।
  একাধিক কার্ডের অল্টারনেটিভ বা বিকল্পঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
  আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন ও বৈচিত্র্যময় ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা প্রদান
  করে। যে ক্রেডিট কার্ডগুলো সরবরাহ করে থাকে ডিবিবিএল তা হলো ৩টি।
  সেগুলো যথাক্রমে ক্লাসিক, গোল্ড এবং প্লাটিনাম। এই কার্ডগুলোর প্রত্যেকটির
  নিজস্ব কিছু সুবিধা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে যেগুলো আপনার বিভিন্ন আর্থিক প্রয়োজন ও
  লাইফ স্টাইল এর উপরে আপনি সিলেক্ট বা নির্বাচন করতে পারেন।
  আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা ২০২৪
  ইন্টারেস্ট ফ্রি বা সুদ মুক্ত পিরিয়ডঃ ডাচ বাংলা ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের
  সুপার আকর্ষণীয় অ্যাডভান্টেজ হলো আপনি দেড় মাস তথা ৪৫ দিনের ইন্টারেস্ট ফ্রি বা
  সুদ মুক্ত পিরিয়ড বা সময় পাবেন। অর্থাৎ, আপনি যদি এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ের
  মধ্যে আপনার ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ করেন তাহলে কোন এক্সট্রা বা অতিরিক্ত
  ইন্টারেস্ট বা সুদ দেওয়া লাগবে না। 
  এ বিষয়টি অনেক কাস্টমারের জন্য অনেক বড় সুবিধা। এতে কাস্টমাররা ফান্ডিং এর জন্য
  কোনো অতিরিক্ত চার্জ বা খরছ ছাড়াই অল্প সময়ের জন্য কার্ডটি ইউজ করতের
  পারবে। 
  EMI বা ইএমআই প্রিভিলিজেস বা সুবিধাঃ অনেক বড় শপিং বা কেনাকাটার
  ক্ষেত্রে এককালীন পুরো টাকা আপনার জন্য পরিশোধ করা সত্যিকার অর্থে ডিফিকাল্ট বা
  কঠিন হতে পারে। তো এক্ষেত্রে ডাচ-বাংলা ব্যাংক যে সুবিধাটি দিয়েছে তা হচ্ছে
  ইএমআই বা ইকুইটেড মান্থলি ইন্সটলমেন্ট সুবিবধা।
  অর্থাৎ এক্ষেত্রে আপনি যেকোনো বড় পরিমাণে কেনাকাটা করবেন এবং মাসিক
  কিস্তিতে অ্যামাউন্ট পরিশোধ করবেন। এটি তিন মাস থেকে 24 মাস বা দীর্ঘ দুই
  বছর পর্যন্ত সুবিধাটি নিতে পারবেন এবং আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী সার্ভিসটি নিয়ে
  আপনার কাঙ্খিত কাজ করতে পারবেন। 
  বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি বা গ্রহণযোগ্যতাঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট
  কার্ডের সুবিধা গুলোর মধ্যে বিষয়টি অন্যতম যে এই কার্ডটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত
  এবং গ্রহণযোগ্য। DBBL এর এই ক্রেডিট কার্ডটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ভিসা এবং
  মাস্টার কার্ডের অধীনস্থ। এই ক্রেডিট কার্ডটির মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক
  ভাবে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে ট্রানজেকশন বা লেনদেন, শপিং বা
  কেনাকাটা, হোটেল বুকিং, বিদেশ ভ্রমণ এবং ফ্লাইটের টিকিট পর্যন্ত কাটতে
  পারবেন। 
  সিকিউরড বা নিরাপদ অনলাইন বা ইন্টারনেট ভিত্তিক ট্রানজ্যাকশন বা লেনদেনঃ আন্তর্জাতিক ট্রানজেকশন বা লেনদেন এবং শপিং বা কেনাকাটার ক্ষেত্রে
  সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন ও উদ্বিগ্নতা
  থাকে। তো ডাচ বাংলা ব্যাংক এর ক্রেডিট কার্ডটি খুবই সুরক্ষিত যেটি ব্যবহারে
  আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন। 
  ব্যাংকটির পেমেন্ট গেটওয়ে সিকিউরড বা নিরাপদ, কারণ লেনদেন করতে গেলেই ওটিপি
  বা ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড এর অ্যাডভান্টেজ দিয়ে থাকে যা সিকিউরিটি ক্ষেত্রে
  অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা মাধ্যম।এতে আপনার পার্সোনাল বা ব্যক্তিগত ইনফরমেশন এবং
  অর্থনৈতিক ডেটা গুলো সুরক্ষা পাবে এবং নিশ্চিতভাবে লেনদেন ও শপিং করতে
  পারবেন। 
  রিওয়ার্ড পয়েন্ট এবং ক্যাশব্যাক গিফটঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট
  কার্ড এর সুবিধা গুলোর আরো একটি হচ্ছে রিওয়ার্ড পয়েন্ট এবং ক্যাশব্যাক
  বিষয়টি। আপনি যখনই অনলাইনে শপিং করবেন তখনই আপনাকে গিফট হিসাবে পয়েন্ট
  দেওয়া হবে। 
  যে পয়েন্টগুলোর সুবিধা হচ্ছে নেক্সট টাইমে আপনি পয়েন্টের দ্বারা বিভিন্ন
  প্রিভিলিজেস, ডিসকাউন্ট এবং বিভিন্ন প্রোডাক্ট ফ্রিতে কিনতে পারবেন। কিছু কিছু
  সময় ক্যাশব্যাক কি বলে অ্যাডভান্টেজ বা সুবিধা দিয়ে থাকে যেটি বিভিন্ন
  প্রোডাক্ট ক্রয় এর সময় যে টাকা খরচ করেছেন তার নির্দিষ্ট একটা অংশ ফেরত পাওয়ার
  ব্যাপার। 
  ট্র্যাভেল ও ইন্সুরেন্স সুবিধাঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের
  আরো একটি সুবিধা হবে এই কার্ডটির মাধ্যমে আপনি ভ্রমণ বিষয়ক নানা সুবিধা
  পাবেন। সর্বপ্রথম তো আপনি কার্ডটির মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল
  ফ্লাইটের টিকিট কিনবেন, সাথে আপনি ট্রাভেল ইন্সুরন্সের ও সুবিধা পেয়ে
  যাবেন। যেটি আপনাকে ট্রাভেলিং বা ভ্রমণের সময় বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত
  দুর্ঘটনার থেকে আর্থিকভাবে সুরক্ষা দেবে।
  মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধাঃ এই কার্ডটির মাধ্যমে আপনি
  মোবাইল ব্যাংকিং এবং কি ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ও নানার সুবিধা বলে এনজয় করতে
  পারবেন। পাশাপাশি নিজ বসবাস জায়গায় বসে নিজের কার্ডের বিভিন্ন ইনফরমেশন
  চেক করা, অনলাইনে ট্রানজেকশন করা এবং যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় কার্ডের
  বিল পরিশোধ করার সুবিধাটি ও পেয়ে যাবেন।
  ২৪/৭ কাস্টমার বা গ্রাহক সাপোর্ট সেবাঃ এই কে কার্ডটির আরও একটি বড়
  অ্যাডভান্টেজ বা সুবিধা হল কার্ডটির কোন সমস্যা হলে ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
  গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য ২৪/৭ বা সপ্তাহে বা সাত দিন ২৪ ঘন্টা বসে
  থাকে। যেকোনো তথ্য অবহিত হতে সরাসরি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের
  হেল্পলাইন কিংবা কাস্টমার সার্ভিসের সাথে যোগাযোগের সুব্যবস্থা
  রয়েছে। 
  প্রিয় পাঠক, আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধাগুলোর মধ্যে
  যে সুবিধাগুলো পাচ্ছেন সেগুলো নিশ্চয়ই আপনার জীবন যাত্রার মানকে এবং আর্থিক
  চাহিদাক উন্নত অবস্থায় নিয়ে যাবে। যেটির দ্বারা করা যায় আন্তর্জাতিক লেনদেন,
  কেনা-কাটা এবং অনলাইনে নানা ধরনের সুবিধা এবং সিকিউরিটি ব্যাপারটিও গুরুত্বের
  সাথে যুক্ত আছে।
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ডেবিট কার্ডের সুবিধা
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ডেবিট কার্ডের সুবিধাগুলো এখানে ১০টি পয়েন্টে সংক্ষিপ্তভাবে
  লিখছি যেগুলো পড়লে নিশ্চয় আইডিয়া পাবেন। 
  
    - 
      ডেবিট কার্ডটি সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টের সাথে লিঙ্ক বা যুক্ত থাকে
      তাই আপনার একাউন্টে জমা থাকা ব্যালেন্স থেকে খরচ করতে কোন সমস্যা হয়
      না। 
    
    - 
      সারাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক ডেবিট কার্ডের ৪৫০০+ টি এটিএম বুথ রয়েছে যেগুলো
      ২৪/৭ ঘন্টা টাকা উত্তোলন এবং সেভিংস বা জমা করতে অ্যাডভান্টেজ দেয়।
    
    - 
      ডেবিট কার্ড ইউজ করে অনলাইন বা ইন্টারনেটে কেনাকাটা এবং পেমেন্ট এর ব্যবস্থা
      দেয়। 
    
    - 
      ডেবিট কার্ডে ক্রেডিট কার্ডের মতো কোনো সুদ দেওয়া লাগে না যেটি ব্যালেন্স
      থেকে ব্যালেন্স অনুযায়ী খরচ করতে হয়। 
    
    - 
      ডেবিট কার্ডেও সুনির্ধারিত ট্রানজেকশন বা লেনদেনে ক্যাশব্যাক এর সুবিধা দেয়।
    
    - 
      ডেবিট কার্ডে দেশে ও বিদেশে দোকানে সরাসরি পেমেন্ট বা পরিশোধ করা যায়।
    
    - 
      ডেবিট কার্ডে পিএমভি চিপ এর মাধ্যমে লেনদেন সিকিউরিটি মেন্টেন করে করা যায়।
    
    - ডেবিট কার্ডের সাথেও আন্তর্জাতিক মানের ব্যাপারটি জড়িত
    - ডেবিট কার্ডটি খুব দ্রুত এবং সহজে রিনিউ করা যায়।
 
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ভিসা কার্ডের সুবিধা
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ভিসা কার্ডের সুবিধাগুলো এখানে ৫টি পয়েন্টে লিখছি। 
  
  
    - বিশ্বব্যাপী বা আন্তর্জাতিকভাবে লেনদেন করার জন্য গ্রহণযোগ্য।
- নির্দিষ্ট সময় তথা ৪৫ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধে সুদ মুক্ত।
- ইএমআই বা বড় কেনাকাটায় সহজে কিস্তিতে পরিশোধের সুবিধা দেয়।
- ওটিপি ব্যবহার করে পেমেন্ট এর সিকুরিটি মেইনটেইন করে।
- শপিং করলেই ক্যাশব্যাক ও রিওয়ার্ড এর সুবিধা দেয়।
 
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা
ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতাগুলো এখানে লিখছি। 
১। আবেদনকারীর বয়স নিম্নে ১৮ বছর হতে হবে।
  ২। ব্যাংক নির্ধারিত ন্যূনতম মাসিক আয় নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকতে হবে।
৩। আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
৪। অবশ্যই একটি ভালো ক্রেডিট স্কোর বা ইতিহাস থাকতে হবে।
  ৫। আর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং
  ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
  ডাচ বাংলা ব্যাংক এটিএম কার্ড চার্জ
  ডাচ বাংলা ব্যাংক এটিএম কার্ড চার্জ এর জন্য রক্ষণাবেক্ষণ স্বার্থে একটি
  বার্ষিক চার্জ দেওয়া লাগে যেটি বিভিন্ন সময় অনুপাতে বেশ কম হতে
  পারে। সারা দেশে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম নেটওয়ার্কে ট্রানজেকশন বা লেনদেন
  ফ্রি বা বিনামূল্যে করা যায়। তবে কিছু কিছু ব্যাংকের এটিএম
  ব্যবহারে নির্ধারিত লেনদেন ফি কাটে। আর নতুন কার্ড ইস্যু বা
  রিপ্লেসমেন্ট এর জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি বা চার্জ দেওয়া লাগে। 
  dbbl ক্রেডিট কার্ড চার্জ
  dbbl ক্রেডিট কার্ড চার্জ এর জন্য বাৎসরিক একটি ফ্রি রয়েছে যেটি দেওয়া
  লাগে। আর এই ফি বা চার্জ টি কার্ডের ধরন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়ে
  থাকে। যেমন ক্লাসিক কার্ডের জন্য একরকম, গোল কার্ডের জন্য আরেক
  রকম এবং প্লাটিনামের জন্য ভিন্নরকম। নির্দিষ্ট ক্রেডিট লিমিটেড বেশি ব্যয়ের
  জন্য এক্সট্রা চার্জ দেওয়া লাগে এবং বিল পরিশোধ করতে দেরি হলে লেট ফি প্রযোজ্য
  হয়। 
  আরো পড়ুনঃ ১৩০০০ টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল ২০২৪ - best mobile phone 2024 under 13000 tk
    in bangladesh
  আর ৪৫ দিনের ইন্টারেস্ট ফ্রি পিরিয়ড থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ের পরে সুদ দেওয়া
  লাগে। আর কার্ড রিপ্লেসমেন্ট বা রিনিউয়ালের জন্য ও আলাদা চার্জ কাটে।
  ডাচ বাংলা ব্যাংক কার্ড
  ডাচ বাংলা ব্যাংক কার্ড বিভিন্ন রকম রয়েছে যেমন ক্লাসিক, গোল্ড এবং
  প্লাটিনাম ইত্যাদি। আবার এই কার্ডগুলো দুই রকমের হয়ে থাকে ক্রেডিট কার্ড
  এবং ডেবিট কার্ড। আর এই কার্ডগুলোর কোনটা শুধু ভিসা কার্ড এবং কোনটা মাস্টার
  কার্ডের সুবিধা প্রদান করে থাকে। কার্ডগুলোর ফ্রি সুবিধা হল ৪৫ দিন বাদ দেড়
  মাস ইন্টারেস্ট ফ্রি বা সুদ মুক্ত লেনদেন সুবিধা এবং শপিং সুবিধা। পেমেন্ট করতে
  গিয়ে নির্দিষ্ট ওটিপি বা অন্টাইম পাসওয়ার্ড ভিত্তিক সিকিউরিটি সুবিধা প্রদান
  ইত্যাদি। 
  dutch-bangla bank credit card online apply
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা গুলোর মধ্যে বড় সুবিধা
  হল dutch-bangla bank credit card online apply। এক্ষেত্রে
  আপনি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট আপনার
  ব্যক্তিগত তথ্য এবং তাদের চাহিদা অনুপাতে ইনফরমেশন প্রোভাইড করলেই নির্দিষ্ট এবং
  স্বল্প সময়ের ভিতরেই ডাচ বাংলা ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডটি আপনার নিকটে চলে আসবে।
  এক্ষেত্রে নিকটস্থ শাখায় গিয়ে নিয়ে আসতে হবে অথবা তাদের সাথে যোগাযোগ করে নিতে
  আপনার চাহিদা মত মাধ্যমে নিতে পারেন।
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড অফার
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড অফার সম্পর্কে যেটি লিখব তা হলো এই গানটি
  বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে। যেমন স্পেশাল
  ছাড়, ডিসকাউন্ট, ক্যাশব্যাক, বিভিন্ন রিটেল আউটলেট এবং এবং
  অনলাইন প্লাটফর্মের বিভিন্ন অফার। 
  
  তাছাড়াও, নির্দিষ্ট টাইমে শপিং করার সময় বিভিন্ন রিওয়ার্ড পয়েন্ট
  অফার এবং আন্তর্জাতিকভাবে ভ্রমণের সময় ট্রাভেল ইন্সুরেন্স এর সুরক্ষা এবং
  কাস্টমারদের জন্য বিভিন্ন সিজনাল এবং উৎসবের সময় বিশেষ অফার গিফট করে থাকে।
  আমার শেষ কথা
  ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নিয়ে এই আর্টিকেলটিতে লেখার
  চেষ্টা করেছি। প্রিয় পাঠক, আপনি যদি উক্ত ব্লগ বা আর্টিকেলটি মনোযোগ
  সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আমরা আশা করতে পারি ডাচ বাংলা ব্যাংক এর ক্রেডিট
  কার্ডসহ বিভিন্ন কার্ডের সুবিধা গুলো সুস্পষ্ট ভাবে উপলব্ধি করতে
  পারবেন। আরো এরকম নিত্য নতুন ও উপকারী আর্টিকেল পেতে আমাদের
  ওয়েবসাইটটির সাথে থাকুন ইনশাআল্লাহ।
প্রায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তরঃ FAQ
বাংলাদেশে কোন ক্রেডিট কার্ডে ২০ হাজার টাকা বেতন আছে?
  বাংলাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের জন্য মাসিক ২০ হাজার টাকা বেতন হলে
  আবেদন করা যায়।
ডিবিবিএল ক্রেডিট কার্ড ব্যালেন্স চেক?
  ডিবিবিএল ক্রেডিট কার্ড ব্যালেন্স চেক করতে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ বা ব্যাংকের
  ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।
বাংলাদেশে কি কি ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ করা হয়?
  ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস ও ডিসকভার ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ করা হয়।
ক্রেডিট কার্ড করতে কত টাকা লাগে?
সাধারণত ১ হাজার থেকে ৫ হাজার বিডিটি।
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা?
  বয়স নিম্নে ১৮ বছর হওয়া, অ্যাক্টিভ অ্যাকাউন্ট ও নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট জমা থাকা,
  আয়ের প্রমাণ ও স্লিপ দেওয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা প্রদান এবং ব্যাংকের
  নির্ধারিত রুলসের সাথে সম্মতি প্রদান ইত্যাদি।
  DBBL ক্রেডিট কার্ড চার্জ?
বাৎসরিক ফি প্রদান করতে হয়।
স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা
অভিভাবকের আয়ের প্রমাণ দেওয়া লাগবে।
ডিবিবিএল ক্রেডিট কার্ড কিভাবে চালু করব?
অ্যাপ্লিকেশন জমা দিলেই হবে।
ডিবিবিএল নেক্সাস কার্ড কি?
এটি অনেক ও অপূর্ব সুবিধা সম্পন্ন ক্রেডিট কার্ড।
ডাচ বাংলা ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড বিল কিভাবে পরিশোধ করব?
  মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ, ইন্টারনেট ব্যাংকিং ওয়েবসাইট অথবা অফলানে নিকটস্থ ব্যাংক
  শাখায় গিয়ে।
ডিবিবিএল কার্ডের সুদের হার কত?
  সাধারণত ২০% থেকে ৩৬% এর মধ্যে হয়ে থাকে, তবে এটি কার্ড এর ধণের উপর ডিপেন্ড করে।
ডিবিবিএল কার্ডের সুবিধা কি?
  অনলাইন ও ইন্টারনেটে শপিং ও লেনদেন, ক্যাশব্যাক ও রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়া বিভিন্ন
  কেনাকাটায় ও লেনদেনে এবং সিকিউরিটি পেমেন্ট গেটওয়ে ইত্যাদি।
 
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url