অধ্যাবসায় রচনা - শ্রমের মর্যাদা রচনা সম্পর্কে পড়ুন
ইংরেজি গ্রামার কোথা থেকে শুরু করবঅধ্যাবসায় রচনা জানার জন্য এই জায়গায় পৌঁছেছেন তাই না? রচনা শিক্ষার্থীদের জানতে হয়। এখানে ক্লাশ ৩ থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত এমন এক অধ্যাবসায় সম্পর্কিত রচনা থাকছে যা লিখিত সব ক্লাশকে শামিল করবে।
পাশাপাশি ব্লগটিতে আরো থাকছে শ্রমের মর্যাদা রচনা। এটিও ক্লাশ ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, jsc সহ নাইন এবং টেনকে কভার করবে। চলুন রচনাদ্বয় পড়ার চেষ্টা করি।
পেজ সূচীপত্রঃ অধ্যাবসায় রচনা ও শ্রমের মর্যাদা রচনা সম্পর্কে জানুনঅধ্যাবসায় রচনা
অধ্যাবসায় রচনার সূচনাঃ মানুষের জীবনে অধ্যাবসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যা মানুষকে তার কাঙ্খিত সাফল্যে পৌঁছে দেয়। মানুষের মাঝে যারা শিক্ষাজীবী বা শিক্ষার্থী মানে ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনে বড় হতে হলে তাদের অধ্যাবসায়ের কোনো বিকল্প নেই। অধ্যাবসায় এমন এক শব্দ যার ভিতর দুইটি জিনিস হচ্ছে এক পড়া আর আরেকটি লেখা। অর্থাৎ ছাত্র-ছাত্রীদের ব্রেইনে তাদের পড়া বসাতে চায় তালে পড়ার পর লিখতে হবে। এই জন্য বলা হয় পড়া লেখা।
আবার এটিকে লেখা পড়া বলা যায় কারণ যে জিনিসটি পড়বে সেটি আগে একবার দেখে দেখে লিখে নিলে পড়া স্মৃতিতে আরো বেশি স্থাপন হয়। আর সাধারণ মানুষ অধ্যাবসায় করলে সে অসাধারণ মানুষে পরিণত হয়ে থাকে। এখানে অধ্যাবসায় মানে দীর্ঘস্থায়ী চেষ্টা-প্রচেষ্টা, পরম ধৈর্য্য এবং অতি আকাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছার সোপান। এই জন্য যে যত পরিশ্রম করবে সে তত উপরে উঠতে পারবে। বাকীটুকু নিচে হেডিং আকারে থাকছে।
অধ্যাবসায় সাফল্যের মূল চাবিকাঠি
অধ্যাবসায় সাফল্যের মূল চাবিকাঠি এই জন্য বলছি কারণ সাফল্য অর্জনের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম, অদম্য সাহস এবং প্রবল আত্মবিশ্বাস এর সমন্বয় থাকতে হবে। আর এগুলো অধ্যাবসায়ের ভিতর রয়েছে। জনৈক বিজ্ঞানী বলেছে যে শিক্ষার্থীদে সাফল্য পেতে হলে তাদের একটায় কাজ তা হচ্ছে শুধু পড়া, পড়া আর পড়া। এখানে তিনি তিনবার পড়ার কথা বলেছেন। তার মানে শুধু ছাত্ররাই নয় বরং যে কেউ যেকোনো কাজ বার বার করলে সেটি অর্জন হতে কোনো বাধা থাকে না। কাজেই বেশি বেশি পড়ুন আর অধ্যাবসায়ের মত দাপটে বিষয়টির মাঝে ঢুঁকে পড়ুন। তাহলেই সফলতার মূল চাবিকাঠি আপনার হাতে ধরা দিবে।
অধ্যাবসায়ের গুরুত্ব
অধ্যাবসায়ের শব্দের ব্যাখ্যাঃ অধ্যাবসায়ের গুরুত্ব নিয়ে এখানে বর্ণনা করছি। অধ্যাবসায় শব্দটির ইংরেজী হচ্ছে স্টাডি (Study) যার মাঝে তিনটি শব্দ রয়েছে সেগুলো হচ্ছে Read, Read এবং Read। মানে বারংবার পড়তে হবে কিংবা বারবার করতে হবে যেকোনো কাজ এটাই ইঙ্গিত করছে। আবার কেউ বলছেন অধ্যাবসায়ের ভিতর দুইটি শব্দ আছে Read এবং Write মানে পড়তে হবে এবং লিখতে হবে,
তাহলে অধ্যাবসায়ের রহস্যের ভিতর প্রবেশ করতে পারব। আর অধ্যাবসায়ী হলেই মানুষ যা ইচ্ছা করবে সেটাই সে একটা সময় পেয়ে যাবে খুব অনায়াসেই। কারণ সে চেষ্টা করেছে আর চেষ্টা তাকে সফল করেছে এটাই আর কিছু নয়। কাজেই জীবনের যেকোনা কামনা বাসনা পূরণ করতে চাইলে অধ্যাবসায়ের কোনো বিকল্প পথ নেই। নিম্নে কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করছি অধ্যাবসায়ের।
প্রতিবন্ধকতাঃ জীবনে চলতে ফিরতে একাধিক বাধা-প্রতিবন্ধকতা আসবে এই প্রতিবন্ধকতা পিছনে ফেলে সামনে অগ্রসর হতে চাইলে অধ্যাবসায় করতে হবে।
আত্মবিশ্বাসঃ মানুষের জীবনেই শুধু নয় যেকোনা প্রাণীকে তার স্বপ্নের জিনিস পেতে আত্মবিশ্বাসের সাথে অধ্যাবসায় করতে। তাহলে এই আত্মবিশ্বাসী অধ্যাবসায় তাকে স্বপ্ন জয়ে বহুগুন এগিয়ে দেবে।
মানসিক শক্তিঃ অধ্যাবসায় মানুষের মানসিক শক্তি বাড়িয়ে তোলে। কারণ একজন মানুষের জীবনে যত বেশি মেহনত থাকবে সে তত বেশি নিজের ভিতরের দূর্বলতাকে দূরে ঠেলে দিতে পারবে আর এটি অধ্যাবসায়ের মাঝেই বিদ্যমান।
জীবন সুন্দর ও সাবলীলঃ অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে মানুষ নিজের জীবনের অতি সুন্দর ও সাবলীল মূহুর্তগুলোকে খুঁজে পায়। কারণ সে প্রচুর প্রচেষ্টা চালিয়েছে জীবনের অর্থ অন্বেষণে তাই জীবন তাকে সুন্দর ক্ষণ হাতে ধরিয়ে দিয়েছে।
অধ্যাবসায়ের উদাহরণ
অধ্যাবসায়ের উদাহরণ এখানে পেশ করছি। অধ্যাবসায় করে যে মানুষগুলো আজ সফলতার শিখরে উন্নত এবং দুনিয়া যাদের নাম ছড়িয়ে তার আনাচে কানাচে এবং ইতিহাস যাদের নামে তার পাতায় খুব উজ্জ্বল করে লিখে রেখেছে সেই মানুষগুলোর উদাহরণ এক্ষণে লিখছি।
জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনঃ আইজ্যাক নিউটন দীর্ঘ কাল ধরে অধ্যাবসায় বা প্রচুর পড়া-লেখার মাধ্যমে অনেক কিছু আবিষ্কার করেন। যেমন মহাকর্ষ নীতি যেটি নিউটনের থিউরি নামেও পরিচিত। যেখানে একটি থিউরি হলো এই রকম যে প্রত্যেক ক্রিয়ার এক সমান প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানঃ শেখ মজিবুর রহমান যিনি অবিসংবাদিত নেতা এবং জাতির পিতা নামে আখ্যায়িত বাঙ্গালীদের কাছে। যিনি অত্যন্ত অধ্যাবসায় করতেন এবং যারফলে বাং লাদেশকে কঠোর সংগ্রাম করে স্বাধীন ও নীপিড়ন মুক্ত একটি ভূখন্ড এনে দেন।
জনপ্রিয় সাকিব আল হাসানঃ যিনি পুরো ক্রিকেট বিশ্বে এক নামে পরিচিত অলরাউন্ডার সাকিবাল হাসান। কারণ তিনি ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি অত্যন্ত অধ্যাবসায়ী ছিলেন। তার এই অলরাউন্ডার উপাধি টা অনেক দিন যাবত কেউ নিতে পারে নি। তিনি একজন রাজনীতিবিদ ও বটে।
কিভাবে অধ্যাবসায়ী হওয়া যায়
সুষ্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণঃ মানুষ কি চায় জীবনে প্রথমতঃ সেটি নির্ধারণ ও নিশ্চিত করা। আর এই লক্ষ্যটা হতে হবে সুষ্পষ্ট যাতে কোনো অস্পষ্টতা থাকবেনা। এবং ভবিষ্যত যেন সে দেখতেছে তার লক্ষ্যের দিকে তাকালে এভাবে লক্ষ্য স্পষ্ট করতে হবে।
নিয়মিত অনুশীলনঃ লক্ষ্য স্পষ্ট করার পর বসে থাকলে সামনে পথ মসৃণ করতে পারবে না। এই জন্য নিয়মকরে প্রতিদিন প্র্যাক্টিস চালিয়ে নিজের নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে। যার যে লক্ষ্য সেটির উপর নিয়িমিত অনুশীলন করতে হবে।
নেগেটিভ বা নেতিবাচক চিন্তা দূরে রাখাঃ নেগেটিভ বা নেতিবাচক চিন্তা খুব খারাপ একটি বিষয় যা জীবনে সামনে এগিয়ে যেতে দেবে না। কাজেই অতীতে কি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে কী হবে এই সব কুচিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন এবং ইতিবাচক চিন্তা মনের ভিতর ধারন করুন।
পরম ধৈর্য্য ধারণঃ সফলতা বিষয়টিকে একটি বৃক্ষের সাথে তুলনা করা যায়। ধরুন একটি গাছ লাগালে এবং সেটিকে দীর্ঘ সময় ধরে পরিচর্যা করলে সে আপনাকে ফল দিবে। কাজেই এই রকম ধৈর্য্য ধরে পরিশ্রম করতে থাকতে হবে।
নিজেকে কারো সাথে তুলনা না করাঃ অনেক সময় নিজেকে আরেক জনের সাথে তুলনা করলে জীবনে বিভিন্ন সংশয় দেখা দেয়। তাই জীবনকে সংশয়ে না ফেলে নিজেকে প্রভুর অতুলনীয় সৃষ্টি বিশ্বাসে নিজের লক্ষ্য পানে অগ্রসর হওয়া চায়।
নিজের পরিশ্রমের ফলাফলে ধন্যবাদ জ্ঞাপনঃ নিজের পরিশ্রমের ফলাফল সামনে আসলে নিজেকে বিভিন্ন পুরুষ্কৃত করা ধন্যবাদ জ্ঞানপনার্থে। এক্ষেত্রে ব্রেইনে সিগনাল যাবে যে বন্ধু তুমি পরিশ্রম কর ফল স্বরুপ প্রাইজ পাবে এবং এই প্রাইজ কে উপভোগ করতে হবে।
উপসংহারঃ অধ্যাবসায় রচনা শুধু বইয়ে পড়লেই হবে না নিজের জীবনের সাথে বাস্তবায়ন করতে হবে। এক্ষেত্রে যা বলা হলো সেগুলো অক্ষরে অক্ষরে এবং কড়াই গোন্ডায় পালন করা চায় তাহলেই অধ্যাবসায় রচনার স্বাদ পাবে। এই জন্য ধৈর্য্য, পরিশ্রম এবং বারংবার নির্দিষ্ট কাজটি করতে থাকুন।
শ্রমের মর্যাদা রচনা
শ্রমের মর্যাদা রচনা এখন লিখছি। শ্রম বলতে যে জিনিসটি বুঝানো হয়েছে তা হচ্ছে নিজের দেহকে কাজ দিতে হবে, খাটাতে হবে, কষ্ট করাতে হবে এবং নিজের মন কে ও প্রচুর ব্যস্ত রাখতে হবে বিভিন্ন কাজ দিয়ে। অর্থাৎ শারীরিক ও মানসিক মেহনত ব্যাপারটা ই শ্রম।
শ্রমের সংজ্ঞা
শ্রম বলতে বুঝায় পরিশ্রম করা সেটা শারীরিক কিংবা মানসিক হোক। কোনো কিছু পাওয়া বা অর্জনের জন্য যে চেষ্টা এবং প্রয়াস ব্যয় করা। পাশাপাশি কথায় আছে মানুষ যা চায় তাই পায়। আবার আরো বলা হয় যে যা ধাঁয় সে তা পায়। আর এই বিষয়গুলো মানে চেষ্টা-প্রচেষ্টা এবং প্রয়াসকে কাজে লাগানো কোনো কিছুর কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌছাতে বিষয়টিই "শ্রম"।
শ্রমের প্রকারভেদ
শারীরিক শ্রমঃ যে কাজে হাত ও পা এর ব্যবহার করা হয় সেটি শারীরিক শ্রম। যেমন মজুরের কাজ, কুলির কাজ, কৃষি কাজ, রাজমিস্ত্রির কাজ এবং যাবতীয় শারীরিক শক্তি ব্যয়ের কাজ।
মানসিক শ্রমঃ ব্রেইন বা মস্তিষ্ক কিংবা স্নায়ু ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ করা মানে যে কাজ গুলো করতে মস্তিষ্ক ব্যবহার করতে হয়। যেমন চিন্ত-ফিকির করা, গবেষণা করা এবং লিখনির কাজ করা ইত্যাদি। লেখালেখি কাজ টা শারীরিক ও মানসিক উভয়েই খাটাতে হয় কারণ লিখতে যেমন হাত বা মুখ লাগে তেমনি লাগে মন।
শ্রমের গুরুত্ব
কয়েকটি কালো দাগে শ্রমের গুরুত্ব যেগুলো মানুষকে সম্মানিত করতে, স্বনির্ভর করতে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে এবং শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে টাইটেলগুলো নিম্নে পেশ করছি।
সম্মান দেয়ঃ মানুষ শ্রমের মাধ্যমে সাফল্যের চুড়ায় পৌঁছায় এবং তখন মানুষ এই সফল মানুষটাকে সম্মান ও ইযযত দেয়। মানে শ্রমের মাধ্যমে সম্মানের পাত্র হয়।
স্বনির্ভরতা দেয়ঃ মানুষ শ্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভর্শীল হয়, তাকে কারো কাছে হাত পাত হয় না, কারো দিকে ফিরে তাকাতে হয় না এবং এমনকি এভাবে তাকে স্বনির্ভরতা দেয়।
সুখ ও সমৃদ্ধি দেয়ঃ মানুষ শ্রমের মাধ্যমে সুখ এবং সমৃদ্ধিকে অর্জন করতে পারে। শ্রম তার দুঃখ দুর্দশা দূর করে দেয় এবং সুন্দর, সুখী ও সমৃদ্ধ জীবন উপহার দেয়।
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা দেয়ঃ মানুষ যত বেশি শ্রম ও পরিশ্রম করবে সে তার শরীরের উন্নতি করতে পারবে এবং মানসিক সুস্থতা ফিরে পাবে এই শ্রমের মাধ্যমে।
অর্থনৈতিক উন্নতিঃ মানুষ জীবনে অর্থনৈতিক উন্নতি করতে পারে শ্রম সাধনার মাধ্যমে। একজন মানুষ বেশি থেকে বেশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে চাইলে শ্রমের কোন বিকল্প নেই।
শ্রমের মর্যাদা
মানুষ শ্রম দিলে শ্রমের সম্মান ও মর্যাদা পাবে এই ক্ষেত্রে কোন সন্দেহ রাখার অবকাশ নেই। আজ দুনিয়াতে যারাই সম্মান ও শ্রদ্ধার পাত্র হয়েছে তাদের জীবনের ব্যাকগ্রাউন্ডে লম্বা টাইম শ্রমের অবদান রয়েছে। আজ যে কোন সফল এবং সম্মানিত ব্যক্তিদের দিকে তাকালে দেখবেন যে তারা কত পরিশ্রমী ছিলেন। সে যে কোন পেশার এবং কর্মের হোক না কেন সে যদি নিজের জীবনের সাইন করতে চাই এবং মানুষের কাছে সম্মান পেতে চায় তাহলে তাকে প্রচুর শ্রম দিতে হবে। তাহলে সে একটা সময়ে সফল মানুষ হয়ে উঠবে এবং মানুষটাকে সম্মান, শ্রদ্ধা এবং ইযযত করতে বাধ্য হবে।
শ্রম নিয়ে কিছু উক্তি
রুম নিয়ে কিছু উক্তি এখানে পেশ করা হলো। প্রিয় পাঠক, শ্রম মানে পরিশ্রম। আপনি যদি পরিশ্রম করেন আপনার লক্ষ্যের, স্বপ্নের এবং পরম কাঙ্ক্ষিত জিনিসটি সাদরে গ্রহণ করতে পারবেন তাই শ্রম দিন এবং সফল মানুষের পরিণত হন। এক্ষেত্রে কিছু উক্তি সামনে পেশ করছি।
মহাত্মা গান্ধী বলেছেন, শ্রম বা পরিশ্রমই জীবনের মহা মূল্যবান সম্পদ।
শেরেবাংলা একে ফজলুল হক বলেছেন, শ্রম বা পরিশ্রম ব্যতীত উন্নয়ন করা অসম্ভব।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বলেছেন, পরিশ্রমী ব্যক্তিরাই সোসাইটি বা সমাজের ব্যাকবোন বা মেরুদন্ড।
লেখকের শেষ মন্তব্য
অধ্যাবসায় রচনা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি এখানে বর্ণনা করেছি। পাশাপাশি শ্রমের মর্যাদা রচনাও এ আর্টিকেলে লেখার ট্রাই করেছি। প্রিয় পাঠক, এ ব্লগটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকলে আশা করছি অধ্যাবসায় ও শ্রমের মর্যাদা রচনাটি সুন্দরভাবে উপলব্ধি করার চেষ্টা করেছেন। আরও এরকম নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আপনি আমাদের সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ।
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url